মিষ্টিকুমড়ার আকার পেটমোটা গোল এবং পাকা অবস্থায় এর ভিতরের অংশ উজ্জ্বল কমলা বর্ণের হয়ে থাকে। এতে ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন আছে। এটি প্রধানতঃ তরকারি রান্না করে খাওয়া হয়। এটি খেতে একটু মিষ্টি স্বাদযুক্ত।মিষ্টি কুমড়ার ব্যবহার আমরা শুধু তরকারী রান্নার কাজেই দেখে এসেছি। কিন্তু আজ জানবো ভিন্ন কিছু। মিষ্টি কুমড়া প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ ও সি, অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি এমনকি ন্যাচারাল ইউভি প্রটেক্টরে পরিপূর্ণ যা আপনার ত্বকের জন্য আদর্শ স্কিন কেয়ার উপাদান হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আজকের লেখাতে থাকছে আপনাদের জন্য সৌন্দর্যচর্চাতে মিষ্টি কুমড়ার ফেসিয়াল মাস্ক।
আসুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক সৌন্দর্যচর্চাতে মিষ্টি কুমড়ার ফেসিয়াল মাস্ক তৈরি পদ্ধতিঃ
তৈরিতে যা যা লাগবেঃ
১। মিষ্টি কুমড়া
২। মধু
৩। দই
৪। ডিম
প্রস্তুত প্রণালী:
১। প্রথমে কয়েক চামচ মিষ্টি কুমড়া চটকানোর সাথে ১ ডিমের ফেটানো সাদা অংশ, ১ টেবিল চামচ দই ও ১ টেবিল চামচ মধু নিয়ে থকথকে করে মিশিয়ে নিন।
২। আপনার মুখের চোখ আর ঠোঁটের অংশ বাদে সম্পূর্ণ ত্বকে মাস্ক আকারে লাগান এবং ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আপনার ত্বকের আলগা হয়ে যাওয়া পোরস গুলোর যত্ন নেওয়া ছাড়া ও এই মাস্কের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বকের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করবে। তাহলে দেরি কেনো আপনার সৌন্দর্যচর্চাতে ব্যবহার করুন মিষ্টি কুমড়ার এই ফেসিয়াল মাস্ক।