মূলা ইংরেজি নাম Radish
মূলা বৈজ্ঞানিক নাম Raphanus sativus
জগৎ Plantae,
শ্রেণীবিহীন Angiosperms, Eudicots, Rosids,
বর্গ Brassicales,
পরিবার Brassicaceae,
গণ Raphanus,
প্রজাতি R. raphanistrum,
উপপ্রজাতি R. raphanistrum subsp. sativus,
দ্বিপদী নাম Raphanus, raphanistrum subsp. sativus
(L.) Domin,
মূলা একটি কন্দ জাতীয় উদ্ভিদ। মূলা একটি বার্ষিক এবং দ্বিবার্ষিক ব্রাসিকাসিয়াস ফসল এবং জন্মায় তাদের গোড়ার ফোলা মুখ থেকে। মূলা সাধারণত গোলাকার, আস্তে আস্তে সরু হয়েছে এমন অথবা বেলনআকার। এর গোড়ার ত্বকের রং সাদা থেকে গোলাপী, লাল, রক্তবর্ণ, হলুদ এবং সবুজ থেকে কাল, কিন্তু ভিতরের অংশ সাধারণত সাদা হয়ে থাকে। ছোট আকারের গুলার কিছু সংখ্যক পাতা থাকে যা ১৩ সে.মি.(৫ ইঞ্চি) লম্বা হয়ে গোলাকার মূলার সাথে থাকে। গোলাকার মূলা সর্বোচ্চ ২.৫ সে.মি.(১ ইঞ্চি) ব্যাসের এবং আরও বেশী সরু, লম্বা মূলা সর্বোচ্চ ৭ সে.মি.(৩ ইঞ্চি) লম্বা হয়। উভয় প্রকার মূলাই সাধারণত কাঁচা সালাদ হিসাবে খাওয়া হয়। একটি লম্বা মূলা হতে, যাতে পূর্বদেশীয় মূলা বিদ্যমান, দাইকন অথবা মূলি এবং শীতকালীন মূলা ৬০ সে.মি. (২৪ ইঞ্চি) পর্যন্ত বড় হয়, যার সাথে পাতাগুলো ৬০ সে.মি. (২৪ ইঞ্চি) পর্যন্ত বড় হয়ে থাকে যা ৪৫ সে.মি. (১৮ ইঞ্চি) চওড়া। সময় অনুযায়ী সংগ্রহ করা মূলার ভিতরের অংশ কচকচে এবং মিষ্টি হয়, কিন্তু তিতা এবং শক্ত হয় যদি অনেকদিন ধরে ফসল মাঠে ফেলে রাখা হয়। এর পাতাগুলো গোলাকার আকৃতির ব্যজের মত হয়। তারা লিরেট আকৃতির হয়ে যায়, যার মানে তারা পিনাটলি (শিসের দুই দিকে পাতা যাওয়া) ভাগ হয়ে যায় একটি বিস্ফোরিত প্রান্তিক খন্ডের সাথে এবং ছোট পার্শ্বিক খন্ডে। সাদা ফুল জন্ম দেয় পুষ্প বিণ্যাসের। ফলগুলো ছোট গুটি হয় যা খাওয়া যায় যখন এটি বয়সে তরুন হয়। এছাড়াও মূলা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। মূলা বাংলাদেশ সহ সর্বত্র চাষ করা হয়ে থাকে। মূলার পাতা, ফল, মূল ও বীজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।